জুন ১, ২০২৩ ৬:৩৬ অপরাহ্ণ || ডেইলিলাইভনিউজ২৪.কম

আমার বউকে গণধর্ষণ করা হয়েছিল

বিয়ের সাতদিন পর আমার বউকে গণধর্ষণ করা হয়েছিল। এই জঘন্য কাজটা আমার সামনেই করা হয়েছিলো কিন্তু আমি কিছু করতে পারিনি। আমাকে বেঁধে রেখে আমার সামনেই নরপিশাচরা আমার বউকে ধর্ষণ করেছিল। আমি অনেক আকুতি মিনতি করেছিলাম কিন্তু তাদের কানে আমার আকুতি পৌছায়নি। ওরা ছিলো চার জন। বিয়ের পর আমি নিজেই আমার বউ এর কাছে যাইনি। কারণ সে অসুস্থ ছিলো। কিন্তু ওরা অসুস্থ্যতা দেখেনি। ওরা চলে যাওয়ার পরেও পাঁচ ঘন্টা আমার স্ত্রী আমার সামনে নগ্ন, রক্তাক্ত অবস্থায় পড়েছিলো। তাঁর কান্না আমার ভিতর পর্যন্ত পৌছে গিয়েছিল। তারপর তাকে হাসপাতালে ভর্তি করি। সে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালের বেডে দিন গুনতে থাকে। আর আমি ধর্ষকদের শাস্তির জন্য দৌড়াদৌড়ি করতে থাকি। একসময় তাদের গ্রেফতার করা হয়। তবে কেস চালাতে হয়েছে আমাকে। আমার সবকিছু আমি বিক্রি করে দিয়েছিলাম শুধু ন্যায় বিচার পাওয়ার জন্য কিন্তু আমি পাইনি।
তিনমাস পর তারা জামিনে বের হয়ে আসে। আর সেদিনই আমার স্ত্রী গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করে। চিঠিতে লিখে গিয়েছিল, এই দেশে ধর্ষকের শাস্তি হয় না কিন্তু ধর্ষিতার মানসিক শাস্তি ঠিকই হয়।
আমার সামনে দিয়ে যখন আমার বউকে ধর্ষণ করা মানুষগুলো হেঁটে যেতো তখন মরে যেতে ইচ্ছে করতো। ওরা ছিল প্রভাবশালী তাই ওদের কে কিছু করা যাবে না সেটা জানি আমি।
একটা মেয়ের সাহায্য নিয়ে ওদের চারজনকে আমি কিডন্যাপ করি। কারণ ওরা ছিলো সেক্স পাগল। সেক্সের জন্য কোনো মেয়ে বললে যেখানেই হোক না চলে যেতো। চারজন মানুষকে একা কিডন্যাপ করা কখনো সম্ভব না। কিন্তু আমি করেছিলাম। তার জন্য ব্যবহার করেছিলাম একজাতীয় স্প্রে যেটা নাকে ধরলে চব্বিশ ঘন্টা অজ্ঞান থাকবে।
ওরা যখন চোখ খুলে তখন একটা অন্ধকার রুমের ভিতর হাত পা বাঁধা অবস্থায় পড়েছিল।
ওদের জ্ঞান ফেরার পরেই আমি ছুটে যাই ওদেরকে চিরতরে শেষ করে দেওয়ার জন্য। কিন্তু তখন আমার মনে হয় আমার বউ এর মৃত্যু যন্ত্রণা। কতোটা কষ্ট দিয়েছিলো তাকে। হাসপাতালের বেডে কতোটা যন্ত্রণা সহ্য করেছিল।
তখন আমার মনে হলো এদেরকে শুধু দুইমিনিটের মৃত্যু দিলে আমার বউ এর আত্মা শান্তি পাবে না। এদের আমি পৃৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর আর কষ্টকর মৃত্যু উপহার দিবো।
সাতদিন ওদেরকে আমি বাঁচিয়ে রেখেছিলাম। সাতদিন ওদের সাথে আমি নরপিশাচের মতো ব্যবহার করেছিলাম।
ওদের শরীরের প্রতি ইঞ্চি পরপর শুই ঢুকিয়েছিলাম। শুই দিয়ে মুখের সমস্ত জায়গায় ছিদ্র করেছিলাম। তারপর সমস্ত গায়ে লবণ মরিচ মাখিয়ে দিয়েছিলাম নিজ হাতে।
দ্বিতীয় দিন তাদেরকে টানা দুই ঘন্টা ধর্ষণ করিয়েছিলাম। তারা কান্না করে চিৎকার করেছিল। সহ্য করতে পারছে না। তখন আমি এক পৈশাচিক আনন্দ ভোগ করেছিলাম।
তৃতীয় দিন আমি তাদের মাথার চুলগুলো টেনে টেনে তুলি। এটা করতে আমার অনেক কষ্ট হয়েছিলো। চতুর্থ দিন আমি তাদের কান দুইটা প্লাস দিয়ে টেনে টেনে ছিঁড়েছিলাম। তারা সেদিন আমার কাছে মৃত্যু ভিক্ষা চেয়েছিল। খুব করে আকুতি করেছিলো তারা আর সহ্য করতে পারছে না। মৃত্যু চায় তারা। কিন্তু আমি তাদের মৃত্যু দেয়নি। পঞ্চম দিন আমি তাদের চোখদুটো তুলে ফেলি। তুলে ফেলার আগে চোখে মরিচের গুড়া দিয়েছিলাম। তারা পঞ্চম দিনে অজ্ঞান হয়ে যায়। আমি ভেবেছিলাম ওরা মারা গিয়েছে। তাই নিজের প্রতি অনেক রাগ হয়েছিলো সেদিন। কিন্তু সাতদিনের দিন তাদের জ্ঞান ফিরে। আমি বুঝতে পেরেছিলাম তারা বেশি সময় বাঁচবে না। তাই তাদের চিরতরে শেষ করার সিদ্বান্ত নেই।
তাদের লিঙ্গের অর্ধেক কেটে ফেলেছিলাম। তারপর তাদের বাকি লিঙ্গতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছিলাম। সেখান থেকে আস্তে আস্তে পুরো শরীরে আগুন ছড়িয়ে যায়। তবে অনেক সময় লেগেছিলো তাদের শরীরে আগুন ছড়াতে। তারা প্রায় বিশ মিনিটের মতো আগুনে পুড়েছে আর মৃত্যু যন্ত্রণায় চিৎকার করেছে।
পুরো সাতদিনে আমি একটা ভিডিও বানাই। সাতান্ন মিনিটের একটা ভিডিও। যেটাতে সাতদিনের ভয়ংকর শাস্তিগুলো রেকর্ড করা ছিলো। আমি জানতাম ভিডিওটা ফেসবুকে ছাড়লে ভাইরাল হবে। তাই ফেসবুকে ছেড়ে দেই।
ভিডিওটা দেখার পর বারো জন ধর্ষক আত্মহত্যা করে। কিছু মানুষ দেখে স্ট্রোক করে। কিছু মানুষ ভিডিওটা দেখার সাহস পায়নি। ভিডিওটা দেখার পর ধর্ষণ অনেকটা কমে এসেছে।
তবে আদালত আমার ফাসির রায় দিয়েছে। আমি এমন একটা দেশে বাস করি যেখানে ধর্ষণ করার জন্য জেল,ফাসি কিছু হয় না। কিন্তু ধর্ষকদের শাস্তি দেওয়ার অপরাধে ঠিকই আদালত আইন প্রয়োগ করে।
-ফেসবুক থেকে সংগৃহীত

Comments

comments

শেখ হাসিনাকে এরদোয়ানের ফোন

নাট্যকার মোহন খান আর নেই

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!